আজ- ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ শুক্রবার  রাত ১২:৫৫

মাদ্রাসার জমি নিয়ে টানা-হেচড়ার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

 
smartcapture

দৃষ্টি নিউজ:

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার লাউহাটী ইউনিয়নের কাতুলী গ্রামে মাদ্রাসায় দান করা ভূমি নিয়ে টানা- হেচড়ার প্রতিবাদে শনিবার(২০ এপ্রিল) সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম খান(ফিরোজ)।
টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের বঙ্গবন্ধু অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, কাতুলী গ্রামে ফজলুল হক নামে কোন মুক্তিযোদ্ধা নেই। এ গ্রামে তিনজন বীর মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে দু’জন নওয়াব আলী মিয়া ও বাদশা খান ইন্তেকাল করেছেন। অপরজন সার্জেণ্ট(অব.) আ. আহাদ খান যথারীতি সরকারি সুযোগ- সুবিধা পাচ্ছেন। অথচ কাতুলী গ্রামের জনৈক ফজলুল হকের ছেলে আ. বাতেন তার বাবাকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে মাদ্রাসায় দান করা ভূমি নিজেদের বলে দাবি করছে। তারা ইতোমধ্যে একটি পত্রিকায় এ সংক্রান্ত একটি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক একটি সংবাদও প্রকাশ করেছে।
তিনি বলেন, স্থানীয় ফজলুল হক ও নুরুল ইসলাম দুই ভাই। ফজলুল হক নানা অপকর্মে লিপ্ত থাকায় ১৯৭৬ সালের ১৭ জানুয়ারি(শনিবার) প্রকাশ্য দিবালোকে শ’ শ’ মানুষের সামনে মুখোশধারীরা তাকে হত্যা করে। পরে ফজলুল হকের ছেলে আ. বাতেন তার চাচা নুরুল ইসলামের সম্পত্তি জবরদখলের চেষ্টা করে। এমতাবস্থায় নুরুল ইসলাম তার ভূমি স্থানীয় মাদ্রাসার নামে দান করে দেন। প্রকৃতপক্ষে আ. বাতেন মাদ্রাসার ওই ভূমি জবরদখলের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। তিনি পত্রিকায় প্রকাশিত ওই মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করে এবং এ বিষয়ে প্রশাসন সহ সকলকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানান।
সংবাদ সম্মেলনে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম খান(ফিরোজ) এর সাথে কাতুলী মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা সার্জেণ্ট(অব.) আ. আহাদ খান, মো. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ সহ কাতুলী গ্রামের শতাধিক লোক উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য করুন

মন্তব্য করেছে

 
 
 
 
 

ব্যবস্থাপনা পরিচালক : মু. জোবায়েদ মল্লিক বুলবুল
আশ্রম মার্কেট ২য় তলা, জেলা সদর রোড, বটতলা, টাঙ্গাইল-১৯০০।
ইমেইল: dristytv@gmail.com, info@dristy.tv, editor@dristy.tv
মোবাইল: +৮৮০১৭১৮-০৬৭২৬৩, +৮৮০১৬১০-৭৭৭০৫৩

shopno