আজ- ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ বৃহস্পতিবার  সকাল ১০:৩১

মির্জাপুরে দলীয় মনোনয়ন পেতে নেতায় নেতায় দ্বন্দ্ব বাড়ছে

 

বুলবুল মল্লিক:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে টাঙ্গাইল-৭(মির্জাপুর) আসনে আগাম প্রচারণায় নেমে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা নিজেদেরকে নানাভাবে সাধারণের মাঝে তুলে ধরছেন, কেউ স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন, কেউ জীবনমান উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন।

সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ভোটার ও দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেখা না গেলেও মনোনয়ন প্রত্যাশীরা তাদের প্রার্থীতা জানান দিচ্ছেন। এ কারণে এ আসনের তৃণমূলের বঞ্চিত নেতাকর্মীদের মূল্য বেড়েছে। শাসকদল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বড় দুই দলেই একাধিক প্রার্থী থাকায় নেতাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। জাতীয় পার্টির একটি অংশ রওশন এরশাদ ও অপরাংশ জিএম কাদেরের পক্ষাবলম্বন করায় তাদের মধ্যেও বিভেদ দেখা দিয়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ওই বিভেদ পুরোপুরি আন্তদলীয় কোন্দলে রূপ নিয়েছে। জেলায় দুই পক্ষ আলাদা আলাদা সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি দেওয়ায় বিভিন্ন উপজেলার মতো এ উপজেলায়ও জাতীয় পার্টি কার্যত: দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। দেখা দিয়েছে দলীয় অভ্যন্তরীণ কোন্দল। তৃণমূলের নেতাকর্মীরা বলছেন, আওয়ামীলীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি এ তিনটি দলের মধ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দল দেখা দেওয়ায় এক নেতার একক নেতৃত্ব থেকে বঞ্চিত নেতারা মূল্যায়িত হচ্ছেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে টাঙ্গাইল-৭(মির্জাপুর) আসনে বড় দলগুলোয় একাধিক শক্তিশালী মনোনয়ন প্রত্যাশী থাকায় নেতায় নেতায় দ্বন্দ্ব ততই বাড়ছে। তিনটি দলের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। কেন্দ্রীয় ও জেলার নেতাদের কাছেও দৌঁড়-ঝাঁপ শুরু করেছেন তারা। চায়ের দোকান, সেলুন, খাবার হোটেল ও রাজনৈতিক কার্যালয় সহ বিভিন্ন জায়গায় চলছে জল্পনা-কল্পনা। আগামি সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি তো বটেই জাতীয় পার্টি থেকে এমপি পদে কে পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন?


টাঙ্গাইল-৭(মির্জাপুর) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরাবরই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়ে থাকে। ইতোপূর্বের ১১টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী নির্বাচিত হন পাঁচ বার এবং বিএনপির মনোনীত প্রার্থী চার বার। একবার জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও একবার স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হন। ১৯৭৩ সালে প্রখ্যাত আইনজীবী ও আওয়ামী লীগ নেতা প্রয়াত ব্যারিস্টার শওকত আলী তালুকদার দেশের প্রথম সংসদে এই আসনের এমপি ছিলেন।

১৯৭৯ সালে বিএনপির খাজু মিয়া সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে করটিয়ার জমিদার পরিবারের সদস্য ওয়াজেদ আলী খান পন্নী জাতীয় পার্টির মনোনয়নের এমপি নির্বাচিত হন। প্রায় সব দলের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পর ১৯৯১ সালে পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিএনপির খন্দকার বদর উদ্দিন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নে আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী এমপি নির্বাচিত হন। একই সালের জুনে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী পুননির্বাচিত হন। টানা তিনবার বিএনপির কব্জায় থাকা আসনটি ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী মো. একাব্বর হোসেন পুনরুদ্ধার করেন। এরপর ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম, দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী মো. একাব্বর হোসেন ধারাবাহিকভাবে এমপি নির্বাচিত হন।

টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনের টানা চার বারের সংসদ সদস্য, সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. একাব্বর হোসেন ২০২১ সালের ১৬ নভেম্বর ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ৩০ নভেম্বর আসনটি শূণ্য ঘোষণা করে ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি আসনটিতে উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহনের দিন ঠিক করে ইসি। ওই উপ-নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী খান আহমেদ শুভ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।


টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একুশে পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান খান ফারুকের ছেলে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য বর্তমান সংসদ সদস্য খান আহমেদ শুভ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও দলের মনোনয়ন পাওয়ার আশা করেন। বাবার বদৌলতে খান আহমেদ শুভ উপ-নির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হয়ে এলাকায় ইতোমধ্যে বেশ প্রভাব বিস্তার করেছেন। কেউ কেউ তাকে আহ্লাদ করে টাঙ্গাইলের ‘যুবরাজ’ বলেও ডেকে থাকেন।

টাঙ্গাইল-৭ আসনের টানা চার বারের প্রয়াত এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. একাব্বর হোসেনের পথ অনুসরণে উন্নয়ন কাজে মনোনিবেশ করছেন খান আহমেদ শুভ। তিনি দলের মনোনয়ন পাবেন এমনটাই বিশ্বাস করেন তাঁর অনুসারীরা। কারণ হিসেবে কর্মীরা জানান, উপ-নির্বাচনে জয়ী হয়েই তিনি এলাকার মানুষের সুখ-দুঃখের ভাগিদার থাকতে চেষ্টা করছেন। উপ-নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি উপজেলার রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট, স্কুল-কলেজ ও মসজিদ-মন্দিরের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন।


মির্জাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মীর শরীফ মাহমুদ দলের মনোনয়ন পেতে দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করছেন। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সাথে তার সম্পর্ক অনেকটা আত্মিক। স্থানীয় বিআরডিবির চেয়ারম্যান থাকাকালে মীর শরীফ মাহমুদের সঙ্গে সমবায়ীদের এক ধরণের হৃদ্যতা তৈরি হওয়ায় সমবায়ীদের পরিবারের ভোট তার ভোটব্যাংক হিসেবে চিহ্নিত। উপজেলার বিভিন্ন ওয়ার্ডে উঠান বৈঠক করে নিজের প্রার্থীতা জানান দেওয়ার পাশাপাশি সরকারের নানা কর্মকান্ডের ফিরিস্তি তুলে ধরছেন।

১৯৯৬ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার(এসএসএফ) ও জেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরী কমিটির সাবেক সদস্য মেজর(অব.) খন্দকার এ হাফিজ এ আসনে মনোনয়ন চাইবেন। তিনি ২০০৪ সাল থেকে তিনি আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশায় মাঠে রয়েছেন। প্রয়াত সাবেক এমপি মো. একাব্বর হোসেন অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি তার পাশে দাঁড়ান। চিকিৎসার খোঁজখবর রাখেন। এ সময় তিনি তৎকালিন এমপির অনুসারীদের খুব কাছাকাছি চলে যান। তিনি নির্বাচনী এলাকার বঞ্চিত আ’লীগ কর্মী ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। নানা সামাজিক-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও দলীয় কর্মসূচিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়ে নিজের অবস্থান বেশ মজবুত করার প্রয়াস পেয়েছেন। ক্লিন ইমেজের কারণে তিনি দলের তৃণমূলের নেতাকর্মীদের প্রিয়পাত্র।


টাঙ্গাইল-৭ আসনে মির্জাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ’লীগের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর এনায়েত হোসেন মিন্টু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ ওয়াহিদ ইকবাল, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য রাফিউর রহমান খান ইউসুফজাই(সানি), সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্ট্রার তাহরীম হোসেন সীমান্ত মনোনয়ন পাওয়ার প্রত্যাশায় সভা-সমাবেশ ও দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।


মির্জাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ ওয়াহিদ ইকবাল জানান, ২০০১ সাল থেকে আওয়ামী লীগের টানা চার বারের সংসদ সদস্য মো. একাব্বর হোসেন মির্জাপুরের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তিনি উন্নয়নের আইকন হিসেবে তাদের কাছে সব সময় বেঁচে থাকবেন। তার আদর্শ নিয়েই তিনি মির্জাপুরে রাজনীতি করেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি দলীয় মনোনয়ন পেলে তার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার আশা প্রকাশ করেন।


মির্জাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও মধুমতি ব্যাংকের পরিচালক রাফিউর রহমান খান ইউসুফজাই(সানি) গত উপ-নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন। আগামি জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়ার প্রত্যাশায় বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে স্বীয় প্রার্থীতা জাহির করছেন।


মির্জাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্ট্রার তাহরীম হোসেন সীমান্ত এ আসনের টানা চার বারের সাবেক এমপি মো. একাব্বর হোসেনের ছেলে। বাবার আদর্শ ধরে রাখতে তিনি রাজনীতিতে এসেছেন। জনগনের জন্য তার বাবার যে আকুতি তা তিনি খুব কাছ থেকে দেখেছেন। মানুষের কল্যাণে তার বাবা যে কোন ত্যাগ স্বীকারে কখনও পিছপা হতেন না। তিনিও গণমানুষের কল্যাণে কাজ করার ইচ্ছা পোষণ করেন।


কেন্দ্রীয় বিএনপির শিশু বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী এ আসন থেকে ইতোপূর্বে দুইবার(’৯৬ এর ১৫ ফেব্রুয়ারি সহ) সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ থেকে ২০১৮ সাল পযন্ত চারবার দলীয় মনোনয়ন পেয়ে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর কাছে বিপুল ভোটে পরাজিত হন। এক নেতার একক রাজনীতির কারণে দলের অনেক ত্যাগী নেতাকর্মী রাজনীতি থেকে দূরে সরে যান। দীর্ঘ সময় দল ক্ষমতায় না থাকায় অনেক নেতাকর্মী বিভিন্ন দলে চলে গেছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও তিনি মনোনয়ন পাবেন- তার অনুসারীদের এমনটাই বিশ্বাস।

বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সাইদুর রহমান সাইদ সোরহাব(সাইদ সোরহাব) একাধিকবার দলীয় মনোনয়ন চেয়ে পান নি। উপজেলার একটি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়নে সভা-সমাবেশ ও কর্মী সভার মাধ্যমে প্রচারণা চালিয়ে বিএনপির হারানো আসন পুনরুদ্ধারের মিশন নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি মনে করেন, পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আসনটি পুনরুদ্ধারের প্রশ্নে এবার দল তাকে মনোনয়ন দিবে।


স্থানীয় বিএনপি নেতারা জানায়, টাঙ্গাইল-৭(মির্জাপুর) আসনটি বিএনপির ঘাটি হিসেবে পরিচিতি ছিল। প্রার্থী বাছাইয়ের কারণে এ আসনটি বিএনপিকে বার বার হাতছাড়া করতে হচ্ছে। তারা মনে করেন, ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে(১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন) বিএনপি প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী নয়- এখানে ধানের শীষ জয়লাভ করেছিল।

পরবর্তীতে আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকীর কারণে এ আসনটি আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারা বার বার পরাজিত প্রার্থীকে নয়- নতুন প্রার্থী চান। আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকীর একক নেতৃত্বের কারণে বিএনপির ত্যাগী নেতাকর্মীরা রাজনীতি থেকে দূরে সরে গিয়েছিলেন। সাইদ সোহরাব রাজনীতিতে আসায় ত্যাগী নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন বেড়েছে বলে তারা মনে করেন।


জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম মেম্বার জহিরুল ইসলাম জহির, জাতীয় পার্টির রওশন এশাদ গ্রুপের নুরুল ইসলাম নুরু মনোনয়ন প্রত্যাশি। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ থেকে দলের মির্জাপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আরমান হোসেন তালুকদার তাপস মনোনয়ন প্রত্যাশী। এছাড়া হাল সময়ের নিয়মি প্রার্থী রূপা রায় চৌধুরী ও বাম দলীয় রাজনীতিক গোলাম নওজব পাওয়ার চৌধুরী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বাসনায় তৃণমূল পর্যায়ে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন।


জাতীয় পার্টি (জেপি), খেলাফত মজলিস, জাসদ, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল(পিডিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ইত্যাদি ছোট ছোট দলগুলোর প্রার্থীরা এখনও জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়নি। জাতীয় রাজনীতির গতি-প্রকৃতি দেখে তারা সিদ্ধান্ত নেবে বলে দলগুলো সূত্রে জানানো হয়েছে।


প্রকাশ, একটি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত টাঙ্গাইল-৭(মির্জাপুর) আসন গঠিত। জাতীয় সংসদের ১৩৬ তথা টাঙ্গাইল-৭(মির্জাপুর) আসনে মোট ভোটার সংখ্যা তিন লাখ ৪০ হাজার ৩৭৯জন। এরমধ্যে পুরুষ এক লাখ ৭০ হাজার ৫০১জন এবং নারী ভোটার এক লাখ ৬৯ হাজার ৮৭৮জন। এছাড়া ৪ জন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন।

মন্তব্য করুন

মন্তব্য করেছে

 
 
 
 
 

ব্যবস্থাপনা পরিচালক : মু. জোবায়েদ মল্লিক বুলবুল
আশ্রম মার্কেট ২য় তলা, জেলা সদর রোড, বটতলা, টাঙ্গাইল-১৯০০।
ইমেইল: dristytv@gmail.com, info@dristy.tv, editor@dristy.tv
মোবাইল: +৮৮০১৭১৮-০৬৭২৬৩, +৮৮০১৬১০-৭৭৭০৫৩

shopno