আজ- শুক্রবার | ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
২৪ মাঘ, ১৪৩১ | রাত ৮:৫৮
৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
২৪ মাঘ, ১৪৩১
৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ২৪ মাঘ, ১৪৩১

খালেদা জিয়া হাসপাতাল ছেড়ে তারেক রহমানের বাসায়

দৃষ্টি ডেস্ক:

যুক্তরাজ্যের লন্ডন ক্লিনিকে ১৭ দিন নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ছাড়পত্র দিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তাই তারেক রহমান নিজে গাড়ি চালিয়ে মাকে বাসায় নিয়ে যান। তার পাশে রয়েছেন পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান।

 

 

 

 

 

 

চিকিৎসকদের পরামর্শে শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) লন্ডনের স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ৯টায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৩টা) মাকে নিজের বাসায় নিয়ে পৌঁছান তারেক রহমান। ছেলের বাসা থেকেই পরবর্তী স্বাস্থ্যসেবা নেবেন খালেদা জিয়া। তবে প্রয়োজন হলে ফলোআপের জন্য হাসপাতালে নেওয়া হবে তাকে।

 

 

 

 

 

 

এর আগে লন্ডনে চিকিৎসকরা জানান, বিএনপি চেয়ারপারসনের হার্টের সমস্যার সমাধান হয়েছে। এখন মূল সমস্যা কিডনিতে। কয়েক দিন আগে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা (কিডনির কার্যকারিতা মূল্যায়ন করতে সাহায্য করে) বর্ডার লাইন ক্রস করে। এতে অবস্থা খারাপ হয়ে পড়ে। এরপর আরও নতুন কিছু চিকিৎসার ফলে এখন অনেকটা ভালো হয়েছে।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন লন্ডনে সাংবাদিকদের জানান, ছুটি পেলেও খালেদা জিয়া সার্বক্ষণিক প্রফেসর জন প্যাট্রিক কেনেডি ও অধ্যাপক জেনিফার ক্রস, এই দুজনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন থাকবেন এবং মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্যরাও থাকবেন। অর্থাৎ যুক্তরাজ্যের যে নিয়ম, সেই নিয়ম মেনেই ওনার চিকিৎসা চলবে।

 

 

 

 

 

 

 

 

গত ৭ জানুয়ারি খালেদা জিয়া কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে পরদিন যুক্তরাজ্যের ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি করা হয়। এই হাসপাতালটির লিভার বিশেষজ্ঞ প্রফেসর জন প্যাট্রিক কেনেডির নেতৃত্বাধীন মেডিকেল বোর্ডের অধীনে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

 

 

 

 

 

 

 

৭৯ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন থেকে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থরাইটিসসহ নানা শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন।

 

 

 

 

খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন অধ্যাপক জাহিদ।

 

 

 

শেয়ার করুন স্যোশাল মিডিয়াতে

Facebook
Twitter
LinkedIn
X
Print
WhatsApp
Telegram
Skype

সর্বশেষ খবর

এই সম্পর্কিত আরও খবর পড়