দৃষ্টি নিউজ:

টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা সিমেণ্টের আয়োজনে ‘শৈল্পিক নির্মাণ, রাজমিস্ত্রির অবদান’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার(১১ জুন) দুপুরে শহরের একটি রেস্টুরেণ্টে ওই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
কর্মশালায় বসুন্ধরা সিমেণ্টের ময়মনসিংহ অঞ্চলের ডিএসআই রাজু আহমেদ, টাঙ্গাইল অঞ্চলের এএসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, টাঙ্গাইল সদর টেরিটরি টিএসএম সফিকুল ইসলাম, বসুন্ধরা সিমেণ্টের টিএসই ফারুক হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার এইচএম জুয়েল রানা ও সেলিম রেজা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় নির্মাণ কৌশল এবং নির্মাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন পরামর্শ উপস্থাপন করেন- টাঙ্গাইল প্ল্যানার্স অ্যান্ড ডিজাইনার অ্যাসোসিয়েশের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার সাঈদ আল-খালিদ ও টাঙ্গাইল পৌরসভার ইঞ্জিনিয়ার শহিদুল আলম এবং ঘাটাইল পৌরসভার ইঞ্জিনিয়ার শামীম-আল-মামুন। বসুন্ধরা সিমেণ্ট দিয়ে বাড়ি নির্মাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করেন এইচ এম জুয়েল রানা।
বক্তারা বলেন, প্রতিদিন পাঁচ লাখ ব্যাগ বসুন্ধরা সিমেণ্ট বিক্রি হচ্ছে। এ সিমেণ্ট সবচেয়ে ভালো হওয়ায় বড় বড় প্রকল্পের কাজ করা হয়েছে। পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্প, পদ্মা সেতুর নদী শাসন প্রকল্প, পদ্মা সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়ক, মেট্রোরেল প্রকল্প, সাসেক সড়ক প্রকল্প, ভূলতা ফ্লাইওভার প্রকল্প, কালশী ফ্লাইওভার প্রকল্প, রূপসা রেল সেতু প্রকল্প ও রামপাল বিদ্যুত প্রকল্পে বসুন্ধরা সিমেণ্ট ব্যবহার হচ্ছে।
কর্মশালায় শতাধিক রাজমিস্ত্রি অংশ নেন। শেষে র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়। অতিথিরা অংশগ্রহনকারী সকলকে উপহার সামগ্রী তুলে দেন।
