দৃষ্টি নিউজ:

টাঙ্গাইলে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামীলীগের ঘোষিত লকডাউন কর্মসূচি আংশিকভাবে পালিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার(১৩ নভেম্বর) এ উপলক্ষে জেলার সড়ক-মহাসড়কগুলোতে খুবই কম সংখ্যক যানবাহন চলাচল করেছে। তবে শহরের দোকানপাট ও মার্কেট খোলা ছিল। শহর ও গ্রামাঞ্চলের জনজীবন স্বাভাবিক ছিল। লকডাউন জনজীবনে কিছুটা প্রভাব ফেলার কারণে শহরে মানুষের চলাচল কম ছিল।
সরেজমিনে দেখা যায়, যমুনা সেতু-টাঙ্গাইল-ঢাকা মহাসড়ক, টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়ক, টাঙ্গাইল-জামালপুর, টাঙ্গাইল-শেরপুর, টাঙ্গাইল-সরিষাবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক সহ জেলার সড়ক-মহাসড়ক গুলোতে খুব কম সংখ্যক যানবাহন চলাচল করেছে। তবে যাত্রীবাহী বাস খুবই কম চলাচল করেছে। তবে যাত্রী ছিল সীমিত সংখ্যক। তুলনামূলকভাবে মালবাহী যান বেশি চলাচল করেছে। তবে বুধবার গভীর রাতে যমুনা সেতু-টাঙ্গাইল-ঢাকা মহাসড়কের বাঐখোলা নামক স্থানে চলন্ত গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জনমনে আতঙ্ক লক্ষ করা গেছে।
শহর ও গ্রামাঞ্চলে লকডাউনের প্রভাব খুবই কম ছিল। যানবাহন কম চলাচল করলেও দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালতে যথারীতি কাজ-কর্ম চলেছে।
জেলার সড়ক-মহাসড়কে অতিরিক্ত পুলিশের উপস্থিতি ছিল লক্ষ করার মতো। শহরেও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পুলিশের পাশাপাশি র্যাব, সেনাবাহিনীর টহল ছিল অন্য দিনের তুলনায় বেশি।
