আজ- ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ শনিবার  সন্ধ্যা ৬:২৫

টাঙ্গাইলের ৮৫ মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল হল

 

দৃষ্টি নিউজ:

যাচাই-বাছাই শেষে টাঙ্গাইল জেলার ৮৫ মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করেছে মুকিত্তযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পর যারা বিভিন্ন বাহিনীতে যোগ দেয়ার পর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটে অন্তর্ভূক্ত হয়েছিলেন তাদের মধ্যে থেকে এক হাজার ১৮১ জনের মুক্তিযোদ্ধা গেজেট বাতিল করেছে করেছে সরকার। ওই বাতিলের তালিকায় টাঙ্গাইলের ৮৫ জন মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন।

জানাগেছে, গত ৭ জুন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। এর আগে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন-২০০২ এর ৭ (ঝ) ধারা অনুযায়ী ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল এর ৬৬তম সভায় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়।

সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। যাঁদের মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করা হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ও বিমান বাহিনীর সৈনিক ও কর্মকর্তা।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ১৯৭১ সালের পর যারা চাকরিতে ঢুকে সনদ নিয়েছে তাদের গেজেট নিয়ে প্রশ্ন আছে। তারা কীভাবে তখন সনদ পেলো, গেজেটে নাম উঠলো তা নিতে প্রশ্ন উঠেছে। এখন তাদের নেয়া রাষ্ট্রের টাকা ফেরত দিতে হবে।

মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) গত বছরের ১০ ডিসেম্বরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাদের সনদ বাতিল করা হয়েছে। যাদের সনদ বাতিল হয়েছে তার মধ্যে বিমান বাহিনীর ৪৭ জন এবং বিজিবির ১ হাজার ১৩৪ জন সদস্য রয়েছেন। এদের মধ্যে টাঙ্গাইলের ৮৫ মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করেছে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়।

:: যেসব মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করা হয়েছে তারা হচ্ছেন ::

টাঙ্গাইল সদর

টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় বাদ পড়া ১০ জন হচ্ছেন- আব্দুল করিম খান, পিতা- সামসুদ্দিন খান, গ্রাম- বাড়পাখিয়া, ডাকঘর- দেলদুয়ার, সদর (ল্যা. না.), ইব্রাহিম খান, পিতা- মৃত কোব্বাত আলী খান, গ্রাম- আব্দুল্লাহ্ পাড়া, ডাকঘর- চৌবাড়িয়া, সদর (জেসিও-৪৫০৪ না. সুবে.), লুৎফর রহমান মিয়া, পিতা- মৃত আমজাদ আলী, গ্রাম- আশেকপুর, ডাকঘর- টাঙ্গাইল, সদর (হাবি. গহ.), মেজবা উদ্দিন সরকার, পিতা- মজিবুর রহমান, গ্রাম- সরাতৈল, ডাকঘর- মাকোরকোল, সদর (জেসিও-৪৭৬৯), ফজলুল হক, পিতা- হোসেন আলী, গ্রাম- বেতবারিয়া, ডাকঘর- মগরা, টাঙ্গাইল (ল্যা. না.), গাজী নাছির, পিতা- আব্দুল আজিজ, গ্রাম- পাহাড়পুর, ডাকঘর- আলাসিং, টাঙ্গাইল (ল্যা. না.), মফিজুর রহমান, পিতা- আব্দুল বারীক খান, গ্রাম- জাংগালিয়া, ডাকঘর- জাংগালিয়া, টাঙ্গাইল (হাবিলদার), হুমায়ুন কবির, পিতা- মৃত আব্দুল ওহাব, গ্রাম- কাগমারা, ডাকঘর- টাঙ্গাইল, টাঙ্গাইল (জেসিও-৪৫৭৯ না. সুবে.), মজিবুর রহমান, পিতা- হায়দার আলী, গ্রাম- হুগরা, ডাকঘর- আনেহুলা, টাঙ্গাইল (জেসিও না. সুবে.), আব্দুস ছামাদ আজাদ, পিতা- হাবিবুর রমান, গ্রাম- নিচপাড়া, ডাকঘর- আবাদপুর, টাঙ্গাইল (হাবি. সহ)।

ঘাটাইল

ঘাটাইল উপজেলায় বাদ পড়া ৬ জন হচ্ছেন- রিয়াজ উদ্দিন, পিতা- হাফিজ উদ্দিন মিয়া, গ্রাম- সুন্দার পাড়া, ডাকঘর- পালগোন্দা, ঘাটাইল (সিগন্যাল), মোকছেদুর রহমান, পিতা- ফজলুর রহমান, গ্রাম- মাইজবাড়ি, ডাকঘর- বাগুন ঘটলা, ঘাটাইল (সিগন্যাল), ওয়াজেদ আলী, পিতা- পলু শেখ, গ্রাম- চকপাড়া, ডাকঘর- কড়িপাড়া, ঘাটাইল (জেসিও-৩৯০৯ না. সুবে.), আজিজুর রহমান, পিতা- রিয়াজউদ্দিন, গ্রাম- চ্যাংটা, ডাকঘর- শিয়ালকোট, ঘাটাইল (ল্যা. না. নার্সিং), রিয়াজ উদ্দিন, পিতা- হাফিজ উদ্দিন মিয়া, গ্রাম- সদরপাড়াপাল গান্ডা, ডাকঘর- ঘাটাইল, ঘাটাইল (সিগন্যাল), হালদার চন্দ্র রায়, পিতা- মৃত মনতু চন্দ্র রায়, গ্রাম- মনতলা, ডাকঘর- সাগরদীঘি, ঘাটাইল (ল্যা. না.)।

কালিহাতী

কালিহাতী উপজেলায় বাদ পড়া ১৪ জন হচ্ছেন- মাহাতাব উদ্দিন খান, পিতা- মোরতাজা আলী খান, গ্রাম- সাকরাইল, ডাকঘর- ইছাপুর, (জেসিও-৪৪১২ না. সুবেদার), আবু তালেব তালুকদার, পিতা- আবদুল জলিল তালুকদার, গ্রাম- জরিপুর, ডাকঘর- কালিহাতী, কালিহাতী (জেসিও- না. সুবেদার), শামছুল আলম, পিতা- শুকুর মাহমুদ, গ্রাম- ঢোল শিমুল, ডাকঘর- রতনগঞ্জ বাজার, কালিহাতী (জেসিও-৩৫৯৮ না. সুবেদার সহ.), তপন কুমার সাহা, পিতা- গৌর চন্দ্র সাহা, গ্রাম- বল্লা নগর, ডাকঘর- বল্লা বাজার, কালিহাতী (জেসিও-৩৭৯২ না. সুবেদার সহ.), আবদুল জব্বার, পিতা- হাসান আলী মিয়া, গ্রাম- বাড্ডা, ডাকঘর- কোকডহরা, কালিহাতী (হাবিলদার), জামিলুর রহমান, পিতা- মুলতান আলী, গ্রাম- পচারাম, ডাকঘর- পচারাম, কালিহাতী (ল্যা. না.) শাহজাহান মিয়া, পিতা- আনছার আলী, গ্রাম- কুলিয়া, ডাকঘর- কচুয়া, কালিহাতী (ল্যা. না.), লুৎফর রহমান, পিতা- আমজাদ আলী, গ্রাম- চর সিংগুলিয়া, ডাকঘর- চর সিংগুলিয়া, কালিহাতী (ল্যা. না. গহ.), ইদ্রিস আলী, পিতা- মৃত আব্দুস সোবহান, গ্রাম- চর গড়িলা বাড়ী, ডাকঘর- চর সিংগুলিয়া, কালিহাতী (ফার্মাসিস্ট), মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন, পিতা- মোহাম্মদ আফাজউদ্দিন, গ্রাম- রাজাবাড়ী, ডাকঘর- এলেংগা, কালিহাতী (হাবিলদার), জিয়াউল হক ছিদ্দিক, পিতা- মোসলেম উদ্দিন সিদ্দিক, গ্রাম- ভবানিপুর, ডাকঘর- পৌজান, (নায়েক সিগ.), আব্দুস সবুর, পিতা- জয়নাল আবেদীন, গ্রাম- চর সিংগলি, ডাকঘর- চরসিংলি, কালিহাতী (হাবি,), সামসুল হক, পিতা- শুকুর মোহাম্মদ, গ্রাম- দালসিমুল, ডাকঘর- পাঠানগঞ্জ, কালিহাতী (হাবি. সহকারী), মাহাতাব উদ্দিন খান, পিতা- মোরতুজ আলী খান, গ্রাম- সাকরাইল, ডাকঘর- জিহাপুর, কালিহাতী(নায়েক)।

দেলদুয়ার

দেলদুয়ার উপজেলায় বাদ পড়া ১০ জন হচ্ছেন- খন্দকার আবদুল আউয়াল , পিতা- মৃত খন্দকার আবদুল মালেক, গ্রাম- কান্দাপাড়া, ডাকঘর- করটিয়া, দেলদুয়ার ( আরডিও-৮৭ এডি), সরোয়ার হোসেন মিয়া, পিতা- মোকছেদ আলী মিয়া, গ্রাম- বারপাখিয়া, ডাকঘর- এলাসিন, দেলদুয়ার (জেসিও-৩৪৪৪ সুবে. সহ.), গজনবি মিয়া, পিতা- আবদুল আজিজ মিয়া, গ্রাম- পাহাড়পুর, ডাকঘর- এলাসিন, দেলদুয়ার (জেসিও-৪১৮১ না. সুবে.), হাবিল উদ্দিন, পিতা- ছাবুর উল্লাহ, গ্রাম- সিংহরাগী, ডাকঘর- এলাসিন, দেলদুয়ার (জেসিও না. সুবে.), আব্দুল মান্নান, পিতা- মৃত আব্দুল কুদ্দুস, গ্রাম- করাইল, ডাকঘর- এলাসিন, দেলদুয়ার (হাবিলদার), কাজিম উদ্দিন, পিতা- মৃত সিরাজ উদ্দিন, গ্রাম- নান্দুরিয়া, ডাকঘর- আটিয়া দরগা, দেলদুয়ার (হাবিলদার), মোহাম্মদ আলী সিদ্দিক, পিতা- আইন উদ্দিন, গ্রাম- রতœাউরি, ডাকঘর- বিশ্বাস বাতুলি, দেলদুয়ার (না. সিগ.), মোতালেক হোসেন, পিতা- ওমর আলী, গ্রাম- ডুবাইল, ডাকঘর- জামুরকি, দেলদুয়ার (হাবিলদার), আব্দুল হাই, পিতা- রমজান আলী, গ্রাম- পড়িখালী, ডাকঘর- বর্ণি, দেলদুয়ার (হাবিলদার), হাদিউল ইসলাম, পিতা- মোকাদ্দস আলী, গ্রাম- পাছুরিয়া, ডাকঘর- লাইহার, দেলদুয়ার (হাবিলদার)।

গোপালপুর

গোপালপুর উপজেলায় বাদ পড়া ১১ জন হচ্ছেন- আবদুস সাত্তার, পিতা- হাজী আক্কেল আলী, গ্রাম- বেড়াকুড়ি, ডাকঘর- ভেংগুলা, গোপালপুর ( হাবিলদার), আবদুল হালিম, পিতা- হোসেন আলী, গ্রাম- রাজাপুর, ডাকঘর- বলরাম, গোপালপুর (জেসিও-৪১৭৭ না. সুবে.), নজরুল ইসলাম, পিতা- কাজীম উদ্দিন, গ্রাম- চর তারাই, ডাকঘর- আরগুনা, গোপালপুর (জেসিও না. সুবে.), রজব আলী, পিতা- ওসমান আলী, গ্রাম- ভোলার পাড়া, ডাকঘর- বিলুয়া বাজার, গোপালপুর (জেসিও-৪২০৩ না. সুবে.), ফজলুল হক, পিতা- আলতাব আলী, গ্রাম- দিঘীরচর, ডাকঘর- অনজুনা, গোপালপুর (জেসিও না. সুবে.), বজলুর রহমান, পিতা- জোহার আলী খান, গ্রাম- অরজুনা, ডাকঘর- অরজুনা, গোপালপুর (হাবিলদার), সুজ্জাত আলী তালুকদার, পিতা- আব্দুল হামিদ তালুকদার, গ্রাম- হরিশা, ডাকঘর- পেগনা, গোপালপুর ( হাবিলদার), আমীর আলী, পিতা- শরাফত উদ্দিন, গ্রাম- দাকহিমনন দিয়া, ডাকঘর- ফলদা, গোপালপুর ( সিপাহী), শাহাদত হোসেন, পিতা- মাহবুব হোসেন মিয়া, গ্রাম- অরজুনা, ডাকঘর- অরজুনা, গোপালপুর (সিপাহী), আব্দুল বারি, পিতা- মৃত আবুল কাকসেম, গ্রাম- নিয়ামতপুর, ডাকঘর- পাদুয়া, গোপালপুর (জেসিও-৪৭৮২ না. সুবে.), আকতার হোসেন, পিতা- আব্দুল গনি, গ্রাম- সিমলাপাড়া, ডাকঘর- হেমনগর, গোপালপুর (হাবিলদার)।

সখীপুর

সখীপুর উপজেলায় বাদ পড়া ১ জন হচ্ছেন- শাহজাহান সিরাজ, পিতা- মৃত ইসমাইল মুন্সি, গ্রাম- পশ্চিম জামাল হাট, ডাকঘর- বড়ছানা, সখীপুর (সিপাহী)।

নাগরপুর

নাগরপুর উপজেলায় বাদ পড়া ১৫ জন হচ্ছেন- চাদ মোহাম্মাদ খান, পিতা- মৃত মোমতাজ খান, গ্রাম- গুনিপাঞ্জা, ডাকঘর- সেলিমাবাদ, নাগরপুর (নার্সিং), আবদুল জলিল খান, পিতা- আবদুর রহমান খান, গ্রাম- স্বল্পলাভগ্রাম, ডাকঘর- লাউহাটি, নাগরপুর (হাবি. সিগ.), আবদুস সামাদ, পিতা- বাহার উদ্দিন, গ্রাম- মাজুটিয়া, ডাকঘর- পাকুটিয়া, নাগরপুর (জেসিও-৪১৭৪), আলমাছ উদ্দিন, পিতা- মৃত আবু বকর সিদ্দিক, গ্রাম- কোনরা, ডাকঘর- কোনরা, নাগরপুর (জেসিও না. সুবে.), বশির উদ্দিন আহমেদ, পিতা- মৃত ইয়াকুব আলী, গ্রাম- কাঁচপাই, ডাকঘর- সলিমাবাদ, নাগরপুর (জেসিও-৪১০২ না. সুবে.), আব্দুল কাদের, পিতা- জরাউ শিকদার, গ্রাম- বিকড়া, ডাকঘর- গয়হাটা, নাগরপুর (জেসিও না. সুবে.), আব্দুল হালিম, পিতা- মাধু বেপারী, গ্রাম- রাথুরা, ডাকঘর- পাকুটিয়া, নাগরপুর (হাবিলদার), সৈয়াদ সইফুল ইসলাম, পিতা- মৃত সৈয়দ মোজাহারুল, গ্রাম- দারা কুমাল্লা, ডাকঘর- মহবতপুর, নাগরপুর (নায়েক), সেলিম মিয়া, পিতা- আব্দুল হায়েত মিয়া, গ্রাম- পাইসানা, ডাকঘর- পাইসানা, নাগরপুর (সিপাহী), আফাজ উদ্দিন, পিতা- সেলিম উদ্দিন, গ্রাম- আলোদিয়া, ডাকঘর- পাইসানা, নাগরপুর (সিপাহী), শামছুল আলম, পিতা- মৃত নাজির উদ্দিন, গ্রাম- গুনীপাড়া, ডাকঘর- সেলিমাবাদ, নাগরপুর (সিপাহী), আব্দুল হালিম, পিতা- মাধু বেপারী, গ্রাম- রাখুরী, ডাকঘর- পুকুটিয়া, নাগরপুর (সিপাহী), সোহরাব হোসেন, পিতা- মৃত আক্কাছ আলী, গ্রাম- চেচুয়াজানি, ডাকঘর- সলিল আড়ড়া, নাগরপুর (জেসিও-৪৩৯০ না. সুবে.), আব্দুস সালাম মিয়া, পিতা- সাকিম উদ্দিন মিয়া, গ্রাম- সলিমাবাদ, ডাকঘর- সলিমাবাদ, নাগরপুর (হাবিলদার), লুৎফর রহমান, পিতা- ইমান, গ্রাম- ক্রোনিপুর, ডাকঘর- সেলিমাবাদ, নাগরপুর (নায়েক)।

বাসাইল

বাসাইল উপজেলায় বাদ পড়া ৬ জন হচ্ছেন- লিয়াকত আলী খান, পিতা- সোহরাব আলী খান, গ্রাম- বেগুনটা, ডাকঘর- রাজাপুর, বাসাইল (হাবিলদার), সামছুল আলম, পিতা- আবুল হাসেম খান, গ্রাম- বাথুলীসাদী, ডাকঘর- বাথুলীসাদী, বাসাইল (সিপাহী), হাফিজুর রহমান, পিতা- চাদ মোহাম্মাদ, গ্রাম- ফুলকি, ডাকঘর- ঝনঝনিয়া, বাসাইল (সিপাহী), আব্দুল করিম ভুঁইয়া, পিতা- জয়নাল ভুঁইয়া, গ্রাম- হাবলা দ. পাড়া, ডাকঘর- টেংগুলিয়াপাড়া, বাসাইল (হাবি. গহ.), কাজী জহিরুল হক, পিতা- কাজী নাজির হোসেন, গ্রাম- তারাবাড়ী, ডাকঘর- কাঞ্চনপুর, বাসাইল (হাবি. গহ.), সুলতানুল আলম, পিতা- শেখ ওজেদ আলী, গ্রাম- কামাটিয়া, ডাকঘর- বাহালীশাদি, বাসাইল (না. সিগ.)।

ভূঞাপুর

ভূঞাপুর উপজেলায় বাদ পড়া ৩ জন হচ্ছেন- হাবিবুর রহমান, পিতা- সেকান্দার আলী, গ্রাম- অর্জুনা, ডাকঘর- অর্জুনা, ভূঞাপুর (হাবিলদার ), হাছেন আলী, পিতা- ইমান আলী, গ্রাম- ফলদা, ডাকঘর- ফলদা, ভূঞাপুর (ল্যা. না.), শের আলী খান, পিতা- লাল খান, গ্রাম- বামনহাটা, ডাকঘর- ভূঞাপুর, ভূঞাপুর (হাবিলদার)।

মধুপুর

মধুপুর উপজেলায় বাদ পড়া ১ জন হচ্ছেন- আব্দুল বারিক, পিতা- মুন্সি ইউনুছ আলী, গ্রাম- আম বাড়ীয়া, ডাকঘর- আম বাড়ীয়া, মধুপুর (হাবিলদার)।

মির্জাপুর

মির্জাপুর উপজেলায় বাদ পড়া ৮ জন হচ্ছেন- ময়শের আলী মিয়া, পিতা- শুকুর ব্যাপারি, গ্রাম- আতিয়া মো. পুর, ডাকঘর- আতিয়া মো. পুর, মির্জাপুর (জেসিও-৪০৭৩ না. সুবে.), শাহজাহান মিয়া, পিতা- খোরদেশ আলী মিয়া, গ্রাম- টেরাসিন, ডাকঘর- গোহাইল বাড়ী, মির্জাপুর (হাবি. গহ.), রবিউল আউয়াল, পিতা- আব্দুল হাকিম, গ্রাম- নতুন কাহেলা, ডাকঘর- রাজাপুর, মির্জাপুর (হাবিলদার), আমজাদ আলী, পিতা- মতুর্জা আলী, গ্রাম- জাহাইল, ডাকঘর- আটগ্রাম, মির্জাপুর (হাবিলদার), কামরুজ্জামান, পিতা- এরশাদ খান, গ্রাম- ভাবখন্ড, ডাকঘর- ভাবখন্ড, মির্জাপুর (হাবিলদার), এ বি সিদ্দিক, পিতা- রাহাজ উদ্দিন, গ্রাম- আউটপাড়া, ডাকঘর- আটমারী, মির্জাপুর (না. সুবে.), শহিদুর, পিতা- মৃত নাজিম, গ্রাম- শুভুল্লা, ডাকঘর- শুভুল্লা, মির্জাপুর (হাবিলদার), আবদুল জব্বার, পিতা- আবুল হোসেন খান, গ্রাম- বরোটিয়া, ডাকঘর- ওয়ার্সী পাইকপাড়া, মির্জাপুর (না. গহ.)।

এসব ব্যক্তিদের সন্তান বা নাতি, নাতনীরা যদি তাদের মুক্তিযুদ্ধ সনদ বা গেজেট ব্যবহার করে কোনো চাকরিতে কর্মরত থাকেন তবে তাদের সেই চাকরিও বহাল থাকবে না।

অন্যদিকে মহান মুক্তিযুদ্ধের পর বিভিন্ন সময়ে নেয়া এই সনদ ব্যবহার করে যারা ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা নিয়েছেন তা ফেরত দিতে হবে। এদের অধিকাংশই এখন চাকরি জীবন শেষ করে অবসরে গেছেন।

মন্তব্য করুন

মন্তব্য করেছে

 
 
 
 
 

ব্যবস্থাপনা পরিচালক : মু. জোবায়েদ মল্লিক বুলবুল
আশ্রম মার্কেট ২য় তলা, জেলা সদর রোড, বটতলা, টাঙ্গাইল-১৯০০।
ইমেইল: dristytv@gmail.com, info@dristy.tv, editor@dristy.tv
মোবাইল: +৮৮০১৭১৮-০৬৭২৬৩, +৮৮০১৬১০-৭৭৭০৫৩

shopno